ব্রেস্টফিডিং বালিশ বা নার্সিং বালিশ ব্যবহারের সুবিধাঃ
✅ বালিশটি ব্যবহারে মা ছোট শিশুকে আরামদায়ক উচ্চতায় ধরে রাখতে পারে ফলে শিশুর অবস্থান ও সংস্থাপন ঠিক রাখা সম্ভব হয়।
✅ শিশুকে হাতের উপরে নিয়ে মা একটানা বেশি সময় ধরে দুধ খাওয়াতে পারে না মায়ের কষ্ট হয়, কিন্তু এই বালিশ ব্যবহারে অনায়াসে মা একসাথে ১-২ ঘন্টা কোন ক্লান্তি বা কষ্ট ছাড়া মায়ের দুধ খাওয়াতে পারে।
✅ সিজারের (অস্ত্রোপচার) মাধ্যমে প্রসবের ক্ষেত্রে মায়ের পুরোপুরি নিরাময়ে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগে। শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সময় এই বালিশের ব্যবহার মায়ের সেলাইগুলির উপর চাপ রোধ করতে সহায়তা করে।
✅ জমজ শিশুদের ক্ষেত্রে ব্রেস্টফিডিং বালিশ বা নার্সিং বালিশ ব্যবহার করে একই সাথে দুইজন শিশুকেই মায়ের দুধ খাওয়ানো যায়।
✅ কিছু কিছু শিশুর দুধ খাওয়ার পরে অ্যাসিড রিফ্লাক্স হয়। এই বালিশে বিশেষ অবস্থানে শিশুকে নিয়ে খাওয়ালে তা শিশুর অ্যাসিড রিফ্লাক্স প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এছাড়া এই বালিশ বারপিং বালিশ হিসাবেও ব্যবহার করা যায়।
✅ ইংরেজি ‘U’ আকৃতির ব্রেস্টফিডিং বালিশকে দুগ্ধদানকালীন সময়ে এমনকি গর্ভাবস্থায়ও ভাল ব্যাক সাপোর্ট কুশন হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
✅ ব্রেস্ট ফিডিং করানোর সময়ে বাচ্চাকে কোলে নিতে সুবিধা হবে।
✅ ব্রেস্ট ফিডিং পজিশন ঠিক রাখা যায়।
✅ বেবি সহজে এবং আরামদায়ক ভাবে ব্রেস্ট ফিডিং করতে পারে।
✅ ব্রেস্ট ফিডিং করানোর সময়ে মায়েদের ব্যক পেইন হয় না।
✅ দীর্ঘ সময় বসে ব্রেস্ট ফিডিং করানো যায়।
✅ বাচ্চাদের টামি টাইমে ব্যবহার করা যায়।
✅ বাচ্চাদের বসতে পিছনে সাপোর্ট হিসেবে কাজ করে।
✅ অনেক আরামদায়ক।